কবিতা, গল্প, গদ্য OPTIONS

কবিতা, গল্প, গদ্য Options

কবিতা, গল্প, গদ্য Options

Blog Article

এ এইচ এম নোমান চৌধুরী (এ্যানী) দোটানায়…

মোটেই না। শুধু ছন্দের গণিত বাদ পড়লো। আসলো ভাবের আর বাক্যের প্রবাহমানতার ছন্দ। গদ্য কবিতায় কবিত্ব দেখানো কবির বরং কঠিনই হয়ে গেল! কবিত্ব কী দেখানোর জিনিস? উত্তর হবে না। কবিত্ব হয়ে ওঠার ব্যাপার। একজন কবি, কবি হয়ে ওঠার মাধ্যমে যা লাভ করে। গদ্য কবিতায় কবিত্ব দেখানোর সুযোগ আরো বেড়ে যায়। কারণ এখানে গাণিতিক ছন্দের হিসেব কষে কবিতা লিখতে হয় না। আবেগের ঘোড়াকে ভাবের ছন্দে বেঁধে গদ্য কবিতা আগায়। মঞ্চে নৃত্যরত রমণীর মতো ধরাবাঁধা ছকে নাচে না, চলার পথে নিজের খেয়াল খুশি মতো সে চলে। সুন্দর শব্দবাগানের মধ্যে হেঁটে যায় আর হরেকরকমের শব্দফুল সে মাথায় গুঁজে নেয়। সময়ে সময়ে সে বাহারি রূপ ধারণ করে এগিয়ে যায় গন্তব্যে। তৈরি হয় গদ্যছন্দ।

খ্যাতিমান কবিদের কিছু কবিতা যখন তুমি শোকের বাড়ি থেকে ফিরে এলে

নিচে মন্তব্য লিখুন ... আপনি যদি প্রথম বার মন্তব্য করে থাকেন, তাহলে আপনার মন্তব্য সরাসরি প্রকাশিত হবে না। এডমিন প্যানেল যাচাই করে খুব দ্রুত তা প্রকাশ করবে। ধন্যবাদ।

অন্যান্য প্রকল্পে উইকিমিডিয়া কমন্স

আর কিছু ধন চাই না মুর্শিদ— থাকা খাওয়ার সঙ্গ দিও…পথ ছাড়িয়া অপথ

কবি সুহিতা সুলতানা কবিতা লিখছেন আশির দশক হতে। তার কবিতায় তিনি জীবনের বহুবিধ ধারনার কাছে প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন। তার কবিতায় দেখা যায় এক নারীবাদি স্বর। নারী সম্পর্কে পুরুষের ধারনাগুলোকে বদলে দেয়ার মতো অনুভূতি কবিতায় তুলে আনেন অকপটে। তার একটি কবিতা এরকম—

দিনে লাশকাটা ঘরে হৃদয়বিহীণ শুয়ে আছো কত যুগ হলো? বলো দেখি? বেড়ালের

জনগণকে জাগিয়ে তোলার অস্ত্রই click here হলো কবিতা।- কাজী নজরুল ইসলাম

এবার আসি গদ্য কবিতার প্রবণতার দিকে। বিগত তিন দশকের কবিরা কিভাবে গদ্য কবিতা রচনা করছে তার দিকে দৃষ্টি দেয়া যাক। কবি রিজোয়ান মাহমুদ আশির দশক হতে উজ্জ্বল কবিতা উপহার দিয়ে যাচ্ছেন। এখনো সমান সরব। নিগুঢ় দার্শনিক বোধ নিয়ে তিনি সাজিয়ে তুলেন কবিতার দেহ। অকপটে কবিতায় কথা বলার আশ্চর্যরকম শক্তি আছে তার। অব্যক্ত বোধকে নিমেষে ব্যক্ত করে দেন তার স্বাভাবিক সরলতায়। প্রেম ও কামকে তিনি কবিতায় ধরেন এক মুগ্ধ মাত্রায়। কবিতায় মানবিক চেতনাগুলোকে মিথের মোহগ্রস্থতার মাঝে উপস্থাপন করার শক্তি কবিকে করেছে আলাদা। তার একটি কবিতা এরকম—

আশিস বসুমল্লিক আরণ্যক বসু আব্দুল মান্নান চৌধুরী আয়ান হিরসি আলি আবীর মুখোপাধ্যায় আশুতোষ বিশ্বাস আলেহান্দ্রো হোদোরোস্কি আশীষ লাহিড়ী ই

মহাকাব্য হচ্ছে দীর্ঘ ও বিস্তৃত কবিতা বিশেষ। সাধারণত দেশ কিংবা সংস্কৃতির বীরত্ব গাঁথা এবং ঘটনাক্রমের বিস্তৃত বিবরণ এতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়। সুপ্রাচীনকালে মুখে মুখে প্রচলিত কবিতাসমগ্রও মহাকাব্যের মর্যাদা পেয়েছে। মহাকাব্য নিয়ে আলবার্ট লর্ড এবং মিলম্যান প্যারি গবেষণা করেছেন। তারা উভয়েই যুক্তিপ্রদর্শন সহকারে ঐকমত্য পৌঁছেছেন যে, আধুনিককালের মহাকাব্যগুলো প্রকৃত অর্থে প্রাচীনকালের মৌখিকভাবে প্রচলিত ও প্রচারিত কবিতাসমগ্রেরই শ্রেণিবিভাগ মাত্র। বিদ্রুপাত্মক কবিতা[সম্পাদনা]

[ঠিকানা, স্বপ্নাদ্য মাদুলি, এজাজ ইউসুফী]

এখানে কবি পাশের গ্রামের পরমার কথা বলছেন। যে কবির শৈশবের খেলার সাথী। আস্তে আস্তে মনের সাথীও হয়ে উঠেছিল পরমার অজান্তে। যদিও দুজনের ধর্ম এক নয়। পরমারা সংখ্যালঘু। সংখ্যালঘু নির্যাতিত হয়, অত্যাচারিত হয়। দুর্বৃত্তের হাতে পরমারাও সেই অত্যাচারের শিকার হয়। পরমারা বড় হয়, সেলোয়ার কামিজ ছেড়ে বার হাত শাড়ি পড়ে। কিন্তু সেই আগের মতো কি কবির কাছে ছুটে আসতে পারে?

Report this page